নেত্রকোনায় পৌর শহরে দেহব্যবসার রমরমা বানিজ্য

নেত্রকোনায় পৌর শহরে দেহব্যবসার রমরমা বানিজ্য

শহরের কাটলী,কুরপাড়, নাগড়া সহ বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে বাসা বাড়ি ও আবাসিক হোটেলে, অবাদে চলছে দেহব্যবসা। এর দ্বারায় মাদক,জুয়ায় জরিয়ে যুব সমাজ বিপদের দিকে চলে যাচ্ছে।শিশু কিশোর দের ভবিষ্যৎ অন্ধকার দেখার কেউ নেই ।এই কয়েকটি এলাকায় গুরে দেখা যায়। কাটলী পশ্চিম পাড়া এলাকায় ছোট ছোট ঘর ভাড়া দিয়ে দিন দুপুরে দেহ ব্যবসা চলছে।এর পিছনে একটি চক্র জরিত ছোট ছোট ঘর ভাড়া দিয়ে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে এবং বিনিময়ে দূর দূরান্ত থেকে মেয়ে আনার পিছনে সহযোগিতা করছে। এমনকি মামলা পুলিশ ধরা থানা থেকে ছাড়িয়ে আনাসহ সকল সহযোগিতা করছে এবং এরা বিভিন্ন এলাকার গরিব অসহায় ও নারী বিধুবাকে পুষলিয়ে দেহ ব্যবসায় নিয়ে আসছে এই এলাকার সুমন, পিতা কালাচান কাটলী খালা পিয়ারা বেগম ও কালা মিয়া চায়ের দোকান থেকে দিয়ে সারা জেলায় পতিতা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। এরমধ্যে পিয়ারা বেগমের সাথে যোগা যোগ করে জানা যায় প্রতিদিন দেহ ব্যবসার আয়ের একটি অংশ দিতে হয় এলাকার নেতাদের পরের অংশ দিতে হয় পুলিশকে এভাবে প্রতিদিন চলছে দেহ ব্যবসা রমরমা।সুমনের বাড়িতে কয়েক জন মেয়েকে রাখা হয়েছে জুড় করে। যাদের বয়স হবে ১৪ থেকে ১৬ এদেরকে আনা হয় মোবাইল ফোনে প্রেমের ফাঁদে পেলে। সাথি নামে একটি মেয়েকে ৩০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়েছে । সুমনের কাছে ও চাকুরি দেত্তয়ার নাম করে মেয়েদের আনা হয় পরে তাদেরকে ময়মনসিংহ ,ঢাকায় বিক্রি করা হয়।এলাকার কয়েক জনের সাথে কথা বলে জানা যায় সন্ধ্যা হলে পুরাতন জেল খানা এলাকা থেকে কাটলী পূর্ব পাড়া ব্রিজ পর্যন্ত মেয়েদের আনা গুনা চলতে থাকে এবং বলেন সুমনের হাত লম্বা তাকে পুলিশ রাতে ধরে সকালে চেড়ে দেয়। এই পতিতা ব্যবসার জন্য । এলাকার ছেলে মেয়ে ঝড়ে পড়ছে ও মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ছে। এই মহুত্বে যদি পতিতা ব্যবসা বন্দ করা । না হয় বা র্নিমূল করা না হয়। তাহলে এখান থেকে শুরু হবে দেশের বড় বড় ক্রাইম।

See also  গাজীপুরে পিকনিক স্পট গুলোতে দেহ ব্যবসা জমজমাট, প্রশাসন নির্বিকার

Source:: https://www.cnanews24.com/archives/33903