মহানগরীতে এবার আবাসিক হোটেল ছেড়ে নতুন কৌশলে বাসা-বাড়িতে জমজমাট দেহ ব্যবসা। বাসা-বাড়ির দেহ ব্যবসায় ১৮ থেকে ২০ বছর বয়সি নারীদের ব্যবহার করা হয়। এরা বিভিন্ন স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছাত্রী। এদের খদ্দের হচ্ছে নগরীর বড় বড় ব্যবসায়ী বিভিন্ন বিত্তবান পরিবারের ছেলেরা। আর এর নৈপথ্যে রয়েছে একটি প্রভাবশালী মহল ও রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ আরএমপির বেশ কিছু অসাধু পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও অভিযোগ উঠেছে। রাজশাহীর আবাসিক হোটেল গুলোতে পুলিশ প্রশাসনকে ম্যানেজ করে বোয়ালিয়া ও রাজপাড়া থানা এলাকার হোটেলগুলোতে দেহ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। মাঝে মধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালালে অজ্ঞাত কারণে হোটেলে এসে কাউকে পায়না। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে ভ্রাম্যমাণ আদালত যাওয়ার আগেই থেকে পুরিশের পক্ষ থেকে জানিয়ে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়। তাই তারা আগেই নিরাপদ স্থানে সটকে পড়ে বলে অভিযোগ রয়েছে।
বিত্তবান মানুষরা আবাসিক এলকার সুন্দরী পতিতাদের কাছে গেলে তাদের দালাল ও অসাধু কিছু পুলিশ কর্মকর্তা তাদের জিম্মি করে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেয়ার বেশ কয়েকটি অভিযোগ ও উঠেছে। চাহিদা অনুযায়ী টাকা দিতে না চাইলে পতিতাদের সাথে ছবি তুলে পরিবারকে জানানো ও পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। তাই বাধ্য হয়ে তাদের চাহিদা অনুযায়ী টাকা দিয়ে কোনমতে সন্মান বাচান খদ্দেররা।
প্রসঙ্গত, রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকার প্রায় শতাধিক বাড়িতে দেহ ব্যবসা চালানো হয়। এরমধ্যে নগরীর ভদ্রা আবাসিক এলাকা, সাহেব বাজার, সাধুর মোড়, লক্ষীপুর, বহরমপুর, দাসপুকুর, উপশহর, শিরোইল মঠপুকুর, শিরোইল মাস্টার পাড়া, শিরোইল শান্তিবাগ, বালিয়া পুকুর ,বোসপাড়া, কাদিরগঞ্জ, নওদাপাড়া, কোর্ট স্টেশন, বিনোদপুর, তালাইমারী ও আরো বেশ কিছু এলাকা।
এদিকে, এ বিষয়ে নগর পুলিশের মুখপাত্র ও রাজপাড়া থানা পুলিশের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার ইফতেখায়ের আলম বলেন, এ ধরণের তথ্য পেলে অভিযান চালানো হয়। তবে পুলিশের কোন কর্মকর্তা জড়িত আছে এ ধরণের তথ্য জানা নেই। তবে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এতকিছুর পরেও পুলিশের পক্ষ থেকে কোন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছেনা। যার কারণে এ ব্যবসার পরিধি দিন দিন বেড়েই চলেছে। আর ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে যুব সমাজ। দোষী পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নিচ্ছেনা কর্তৃপক্ষ।
প্রশাসনের অভিযানের কারনে রাজশাহী মহানগরীর এলাকার আবাসিক হোটেলে গুলো সাময়িক কিছুদিন বন্ধ থাকলেও দেহ ব্যবসা বেশ রমরমা। নগরীর বিভিন্ন হোটেলে দেহ ব্যবসার পাশাপাশি আবাসিক অভিজাত বাসাবাড়িতে চলছে দেহ ব্যবস্যা। বিভিন্ন সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের তৎপরতার কারনে আবাসিক হোটল নিরাপদ নয়। বর্তমান চক্রটি বাসা-বাড়ির দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। শুধু তাই নয় আবাসিক হোটেলে দেহ ব্যবসার থেকে বাসা-বাড়িতে ব্যবসাটি লাভজনক। আবাসিক এলাকায় দেহ ব্যবসা পরিচালনা করা চক্রটির মধ্যে কিছু রয়েছে ঢাকার অভিজাত হোটেলের মালিক, রাজশাহীর আবাসিক হোটেলের মালিক, প্রভাবশালী মহল ও আরএমপির কিছু অসাধু পুলিশ কর্মকর্তা।মহানগরীতে এবার আবাসিক হোটেল ছেড়ে নতুন কৌশলে বাসা-বাড়িতে জমজমাট দেহ ব্যবসা। বাসা-বাড়ির দেহ ব্যবসায় ১৮ থেকে ২০ বছর বয়সি নারীদের ব্যবহার করা হয়। এরা বিভিন্ন স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছাত্রী। এদের খদ্দের হচ্ছে নগরীর বড় বড় ব্যবসায়ী বিভিন্ন বিত্তবান পরিবারের ছেলেরা। আর এর নৈপথ্যে রয়েছে একটি প্রভাবশালী মহল ও রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ আরএমপির বেশ কিছু অসাধু পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও অভিযোগ উঠেছে। রাজশাহীর আবাসিক হোটেল গুলোতে পুলিশ প্রশাসনকে ম্যানেজ করে বোয়ালিয়া ও রাজপাড়া থানা এলাকার হোটেলগুলোতে দেহ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। মাঝে মধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালালে অজ্ঞাত কারণে হোটেলে এসে কাউকে পায়না। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে ভ্রাম্যমাণ আদালত যাওয়ার আগেই থেকে পুরিশের পক্ষ থেকে জানিয়ে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়। তাই তারা আগেই নিরাপদ স্থানে সটকে পড়ে বলে অভিযোগ রয়েছে।বিত্তবান মানুষরা আবাসিক এলকার সুন্দরী পতিতাদের কাছে গেলে তাদের দালাল ও অসাধু কিছু পুলিশ কর্মকর্তা তাদের জিম্মি করে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেয়ার বেশ কয়েকটি অভিযোগ ও উঠেছে। চাহিদা অনুযায়ী টাকা দিতে না চাইলে পতিতাদের সাথে ছবি তুলে পরিবারকে জানানো ও পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। তাই বাধ্য হয়ে তাদের চাহিদা অনুযায়ী টাকা দিয়ে কোনমতে সন্মান বাচান খদ্দেররা।প্রসঙ্গত, রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকার প্রায় শতাধিক বাড়িতে দেহ ব্যবসা চালানো হয়। এরমধ্যে নগরীর ভদ্রা আবাসিক এলাকা, সাহেব বাজার, সাধুর মোড়, লক্ষীপুর, বহরমপুর, দাসপুকুর, উপশহর, শিরোইল মঠপুকুর, শিরোইল মাস্টার পাড়া, শিরোইল শান্তিবাগ, বালিয়া পুকুর ,বোসপাড়া, কাদিরগঞ্জ, নওদাপাড়া, কোর্ট স্টেশন, বিনোদপুর, তালাইমারী ও আরো বেশ কিছু এলাকা।এদিকে, এ বিষয়ে নগর পুলিশের মুখপাত্র ও রাজপাড়া থানা পুলিশের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার ইফতেখায়ের আলম বলেন, এ ধরণের তথ্য পেলে অভিযান চালানো হয়। তবে পুলিশের কোন কর্মকর্তা জড়িত আছে এ ধরণের তথ্য জানা নেই। তবে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।এতকিছুর পরেও পুলিশের পক্ষ থেকে কোন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছেনা। যার কারণে এ ব্যবসার পরিধি দিন দিন বেড়েই চলেছে। আর ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে যুব সমাজ। দোষী পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নিচ্ছেনা কর্তৃপক্ষ।
Source:: http://www.banginews.com/web-news?id=5b150e641377936961b305682a2684d31e2a98d1