নারী পর্যটক দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন, এ ঘটনা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশের পর ইতিমধ্যে পর্যটকেরা বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন। কেউ কেউ কুয়াকাটা, পার্বত্য-চট্টগ্রামের দিকে ছুটছেন। নিরাপত্তা নিশ্চিত করা না গেলে ঝুঁকি নিয়ে কেউ আসতে চাইবেন না। ঢাকার হোটেলে থাকতে গেলে অতিথিদের এনআইডি কার্ড দিতে হয়, ছবি তুলে রাখে। মুঠোফোন নম্বরসহ প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করতে হয়। কিন্তু কক্সবাজারের অধিকাংশ হোটেল-গেস্টহাউসে তা করা হয় না। যে কেউ ইচ্ছা করলে হোটেলে রাত কাটাতে পারেন। কে কাকে নিয়ে হোটেলে উঠলেন, তার হিসাব নেই, টাকা পেলেই হলো। এভাবে ব্যবসা হয় না। হোটেলে অতিথির পরিচয় শনাক্তের ছবি ও এনআইডি কার্ড প্রদর্শন এবং ফরমে পরিচয় লিপিবদ্ধ করা বাধ্যতামূলক করতে হবে। তখন পর্যটকের নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি অপরাধপ্রবণতাও কমে আসবে। ২০১৫ সালে বিদেশি একজন নারী পর্যটক ধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন। এরপর হোটেলে নারী ধর্ষণ, হত্যা, চুরি, ছিনতাই হচ্ছেই। এ পর্যন্ত কোনো ঘটনার বিচার হয়নি।